কবুতরের ডিম সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য। Some important information about pigeon eggs.

May 25, 2020

কবুতরের ডিম সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য

কবুতর কত বয়সে ডিম দেয়, কবুতরের ডিম, কবুতরের ডিম কত দিনে ফুটে,

.  কবুতর বাচ্চা থেকে বড় হয়ে সাধারণত ৬-৭ মাসের মধ্যে সর্বপ্রথম ডিম পাড়ে
. কবুতর নরমালি ০২ টি ডিম পারে তবে ০১ টি ডিমও দিতে পারে
. কবুতরের এটি ডিমের ওজন হয় ১৩-১৬ গ্রাম প্রায়
. কবুতর প্রথম ডিম দেয়ার পর যদি ডিমে তা দেয়া শুরু করে দেয় তাহলে বুঝা যায় সে আর দ্বিতীয় ডিম দিবে না আর যদি দ্বিতীয় ডিম সে দেয় তবে প্রথম ডিম দিয়ে তা না দিয়ে তার উপর দাড়িয়ে থাকে তারপর দ্বিতীয় ডিম দেয়ার পর একসাথে ডিমে তা দেয়া শুরু করে
. কবুতর নর ও মাদি দুই জনউ পালাবদল করে ডিমে তা দেয়
. কবুতরের ডিম ফুটতে সাধারণত ১৬-১৮ দিন সময় লাগে
. কবুতরের দুটি ডিম একসাথে ফুটে না একদিন পরে অন্যডিম ফুটে এজন্য বাচ্চা ছোট বড় হয়
. অনেকেই মনে করেন কবুতরের ডিমে হাত দিলে বাচ্চা ফুটে না এটা নিন্তাতই ভুল ধারণা

কিছু গুরুত্বপূরণ টিপস

কবুতর কত বয়সে ডিম দেয়, কবুতরের ডিম, কবুতরের ডিম কত দিনে ফুটে,

. কবুতর যদি তার অনুকূল পরিবেশ, ভাল বাসস্থান ও খাদ্য পায় তাহলে প্রায় অধিকাংশ জাতের  কবুতর প্রতি ৫০-৫৫ দিনের মধ্যে দুই বার ডিম দিয়ে থাকে
. প্রথম ডিম দেয়ার পর যদি কবুতরটি ঐই ডিমে তা না দিয়ে দাড়িয়ে থাকে তাহলে বুঝতে হবে দ্বিতীয় দিম দিবে আর একটি ডিমেই যদি পুরোপুরি তা দেয়া শুরু করে দেয়া তাহলে সে আর সাধারণত দিম দেয় না তবে ব্যতিক্রমও হতে পারে
. কোন কারণ ব্যতিত ডিম ধরা বা নাড়াচাড়া না করাই উত্তম
.ডিমের নিচে সবসময় শুকনো রাখতে হবে এজন্য খড়কুটা ছাই অথবা নরম কাপড়, কাগজ দেয়া যেতে পারে
. আরেকটা মজার ব্যাটার হলো ডিম ফ্রিজে রেখে ৫-৭ দিন পর অন্য কবুতর দিয়ে বাচ্চা ফুটানো যেতে পারে এজন্য ডিম ফ্রিজ থেকে বের করারা পর ডিমের স্বাভাবিক তাপমাত্রা আসার পরই কবুতরের নিচে দিতে হয় তবে ডিম দেয়ার সাথে সাথে ডিম সংরক্ষণ করতে হবে
. কবুতরের ডিমে যদি বিষ্ঠা লেগে গিয়ে শক্ত হয়ে যায় তবে তা জোড় করে কখনো উঠাতে যাবেন না কারণ ডিমের খোড়া ভেঙ্গে যেতে পারে
. কবুতর সাধারণত ১৭-১৮ দিন ডিমে তা দিয়ে থাকে তাই ডিম বদল করলে খেয়াল রাখতে হবে যে সেই ডিম যেন ১৮ দিনে আগেই বাচ্চা ফুটে বেড় হয়
. ডিম থেকে বাচ্চার বের হলে ডিমের খোসা সরিয়ে ফেলতে হবে
. কবুতরের ক্যালসিয়ামের অভাবে যদি ডিমের  খোসা পাতলা হয় তবে মুরগির ডিমের খোসা গুড়ো করে কবুতরকে খাওয়ালে কবুতরের ডিমের খোসা মোটা হয়
কবুতরের ডিম সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য। Some important information about pigeon eggs. কবুতরের ডিম সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য। Some important information about pigeon eggs. Reviewed by গল্প on May 25, 2020 Rating: 5

কবুতরের নর মাদি চেনার উপায়

May 21, 2020

কবুতরের নর মাদি চেনার উপায়

কবুতরের নর মাদি চেনা সহজ কোন উপায় নেই যদি না কেউ খুব অভিজ্ঞ না হয় তার পক্ষে নর মাদি চেনা কোন উপায় নেই  আমি নিজে ১৬ বছর কবুতর পালন করি কিন্তু মাঝে মাঝে আমি নিজেই অনেক সময় দ্বিধা দন্ডের মধ্যে পড়ে যাই কোন নর কোনটা মাটি তবে সহজ কিছু উপায় আছে যা দেখলে সহজেই বুঝা যাবে কোন নর কোনটা মাদি কবুতর কিন্তু এর জন্য কবুতরের পিছনে অনেকটা সময় ব্যয় করতে হবে আসুন জানি সহজ কিছু উপায় নর মাদি চেনার উপায়

কবুতর নর মাদি চেনা, নর কবুতর কিভাবে চিনবো, মাদি কবুতর কিভাবে চিনবো,

. নর কবুতরের চেয়ে মাদী কবুতরের গলা তুলানামূলক ভাবে খাট হয়ে থাকে
. বিশেষ করে নর কবুতরের ঠোক মাদী কবুতরের চেয়ে একটু মোটা বড় হয়
. সবচেয়ে সহজ ভাবে চেনা যায় নর কবুততের গলার স্বর মোটা মাদী কবুতরে চারদিক দিয়ে ঘুরে ঘুরে জারো জোরে ডাকতে থাকে, অপরপক্ষে মাদি কবুতর তখন তার ডাক শুনে আস্তে আস্তে চিক সুরে ডাকে এবং মাথা নিচের দেকে নামিয়ে বার বার সম্মতি প্রকার করার মত ভঙ্গি করে
. আরেকটি সহজ পদ্ধতি হল কবুতর যখন ব্রিডিং মুডে থাকে নর কবুতর খোপের ভিতর মসে মাদি কবুতর পায়ের কাছে নিচু হয়ে বসে এক প্রকার হু হু করে গম্ভীর ভাবে শব্দ করতে থাকে
. নর মাদি কবুতর চিনার আরেকটি সহজ পদ্ধতি হলো, যখন ডিম দেবার সময় হয় নর কবুতর বাইরে থেকে খড় কুঠো নিয়ে বাসায় যায় এবং মাদী কবুতর সেই খড় কুঠো দিয়ে খোপের মধ্যে বসে থাকে বাসা তৈরি করে
. সবচেয়ে সহজ আরেকটি উপায় হলো নর এবং মাদী কবুতর চেনার তা হলো যখন তারা মাস্তি করে, তখন মাদী কবুতর নীচে থাকে এবং নর কবুতর মাদী কবুতরের পিঠের উপরে থাকে
. মাদী কবুতর নর কবুতরের চেয়ে তুলনামূলকভাবে বেশি পরিস্কার থাকে
. নর কবুতর সাধারণত আক্রামান্ত্মক বেশি হয়  মানে বেশি মারামারি বা ঠোকরা-ঠোকরি করে
. অপরিচিত কোন কবুতরের উপস্থিত পেলে  নর কবুতরটি প্রথকেম তার দিকে এগিয়ে গিয়ে আক্রমণ করে
১০. নর কবুতরের চোখ চ্যপ্টাকৃতি আর মাদী কবুতরের চোখ বৃত্তাকার হয়ে প্রকৃতির হয়

কবুতরের নর মাদি চেনার উপায় কবুতরের নর মাদি চেনার উপায় Reviewed by গল্প on May 21, 2020 Rating: 5

বাংলাদেশে সাধারণত পরিচিত কবুতরের জাত ও দাম

May 21, 2020

বাংলাদেশে সাধারণত পরিচিত কবুতরের জা দাম


বিশ্বে প্রায় ৭০০ প্রজাতের কবুতর আছে প্রাচীনকালে কবুতরকে পত্র বাহক হিসাবে ব্যবহার করা হয়ে থাকত কিন্তু বর্তমানে এর ব্যবহার নেই  যার মধ্যে কিছু কবুতর আছে উড়ানোর জন্য বা খেলার জন্য ব্যবহার করা হয় আবার কিছু কবুতর রয়েছে মাংস উৎপাদনের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে আবার কিছু কবুতর রয়েছে সৌখিন ভাবে পালন করা হয় আমাদের দেশে দেশীয় প্রজাতির যে গোলা এবং কিং কবুতর সাধারণত মাংস উৎপাদন জন্য পালন করা হয় আর গিরিবাজ রেসার উড়ানো বা খেলা করার জন্য অন্যতম সৌখিন কবুতরের মধ্যে রয়েছে, জ্যাকোবিন, পটার বা বল, লাহোরী ইত্যাদি নিম্ন আমাদের দেশে যে সব কবুতর পালন করা সেগুলো সম্পর্কে কিছু আলোচনা করা হলোঃ

. লাক্ষা কবুতরঃ বাংলাদেশে এই কবুতরকে ময়ূর পঙ্খি বলে ডাকা হয়ে থাকে এদের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এদের লেজের দিকে ময়ূরের পাখার মত ছড়িয়ে থাকে যা দেখতে খুবই সুন্দর হয়ে থাকে এই কবুতর গুলো সাধারণত সাদা   কালো রংয়ের চাহিদা বেশি থাকে এরা উড়তে পারে না এক জোড়া রানিং লাঙ্খা কবুতর সাধারণত ১৫০০ থেকে  প্রায় ৪০০০ হাজার টাকা দাম হয়ে থাকে কিন্তু এর দাম নির্ভর করে কোয়ালিটির উপর

জ্যাকোবিন কবুতর
. জ্যাকোবিন কবুতরঃ জ্যাকোবিন কবুতরের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এদের মাথার পশম গুলো উপড়ের দিকে উঠে যায় এদের মাথার পশমের জন্য দুই পাশ থেকে তাদের মাথা দেখা যায় না কিন্তু সামনে থেকে দেখতে খুবই সুন্দর লাগে এই কবুতর গুলো দাম নির্ভর করে তাদের মাথার ঘোমটা উচ্চতা এবং কোয়ালিটির উপর সাধারণত, সাদা জ্যাকোবিন, কালো জ্যাকোবিন, টাইগার জ্যাকোবিন এর চাহিদা বেশি এক জোড়া রানিং জ্যাকোবিন কবুতরের দাম কোয়ালিটি ভেড়ে ২০০০ টাকা থেকে  প্রায় ১৫০০০ হাজার টাকা দাম হয়ে থাকে

. পটার বা বল কবুতরঃ এই ফেন্সি কবুতরের প্রধান বৈশিষ্ট্য এদের গলা ফুলিয়ে ফুটবলের মতো আকার ধারণ করে এতে তাদের দেখতে অনেক সুন্দর লাগে এবং আকৃতিতে অনেকট বড় দেখায় প্রাপ্ত বয়স্ক এক জোড়া পটার বা বল কবুতর সাধারণত ৪০০০ থেকে প্রায় ১২০০০ টাকা দাম হয়ে থাকে

. কিং কবুতরঃ কিং কবুতর দেখতে অনেকটা মুরগীর মত বড় হয়ে থাকে এই কবুতর গুলো বিভিন্ন রংয়ের হয়ে থাকে সাধারণত সাদা কিং, কালো কিং, হলুদ কিং এর চাহিদা এদেশে বেশি এই কবুতর গুলো প্রধানত মাংস উৎপাদনের জন্য জাত উন্নয়ন করা হয়েছিল কিং কুতররের আবার কয়েটি জাত রয়েছে এরদের জাত কোয়ালিটি ভেদে এক জোড়া রানিং কিং এর দাম সাধারণত ৪০০০ থেকে প্রায় ২০০০০ টাকা দাম হয়ে থাকে

.লাহোরী কবুতরঃ এই কবুতর দেখতে বেশ সুন্দর লাগে এদের বিভিন্ন প্রকার কালার হয়ে থাকে, কালো লাহোরী, সিলভার লাহোরী, বাদামী লাহোরী ইত্যাদি এরা ফেন্সি প্রজাতির কবুতর এদের মাথা লেজ নৌকা আকৃতি ধারণ করে বিধায় দেখতে বেশ সুন্দর লাগে এই কবুতর গুলোর দাম কোয়ালিটি ভেদে রানিং এক জোড়া ৪০০০ থেকে প্রায় ১০০০০ টাকা দাম হয়ে থাকে

সিরাজী কবুতর
. সিরাজী কবুতরঃ সিরাজী কবুতর দেখতে হুবহু লাহোরী কবুতরের মতো কিন্তু এদের মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে লাহোরী কবুতরের লেজ উচু থাকে কিন্তু সিরাজী কবুতের লেজ নিচু হয়ে থাকে এবং লাহোরী কবুতরের চেয়ে আকৃতিতে সিরাজী কবুতর একটু বড় জাতের সিরাজী কবুতরের দাম কোয়ালিটি ভেদে সাধরণত ৩০০০ থেকে প্রায় ৬০০০০ টাকা দাম হয়ে থাকে


. সার্টিন কবুতরঃ সার্টিন কবুতরের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো মাথায় ঝুটি থাকে, পায়ে মোজা থাকে এবং গলার পালক অল্প কিছু পাখার দুই পাশের দিকে মুখ করে থাকে বিধায় এদের দেখতে বেশ সুন্দর লাগে আমাদের দেশে সাধারণত ঝড়না সার্টিন এবং ব্লুল সার্টিন পাওয়া যায় এদের কোয়ালিটি ভেদে দাম সাধারণত ১৫০০ থেকে প্রায় ৩০০০ টাকা হয়ে থাকে

. ফ্রিল ব্যাক কবুতরঃ এই ফেন্সি প্রজাতি কবুতর গুলো দেখতে বেশ সুন্দর লাগে এদের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এদের পাখার উপমের পশম গুলো কোকরানো থাকে যার জন্য সবার থেকে আলাদা হয়ে থাকে প্রাপ্ত  বয়স্ক ফিল ব্যাক কবুতরের বর্তমান মূল্য ৪০০০ থেকে প্রায় ৮০০০ হাজার টাকা কিন্তু কয়েক বছর আগে এই কবুতর গুলোর দাম প্রায় ৬০০০০ টাকা দাম ছিল

. ম্যাগপাই কবুতরঃ এই কবুতর গুলো দেখতে প্রায় ডাহুকের মত লাগে এদের পা অন্যান্য  কবুতরের তুলনায় অনেক লাম্বা হয়ে থাকে বিধায় উচ্চতা বেশি এরা বিভিন্ন রংয়ের হয়ে থাকে প্রাপ্ত বয়স্ক এক জোড়া ম্যাগপাই কবুতরের মূল্য ২০০০ থেকে প্রায় ৬০০০ হাজার টাকা হয়ে থাকে

১০. বিউটি হোমাঃ এই কবুতরের ঠোঁট অন্যান্য সকল কবুতরের ঠোঁট খেকে আলাদা হয়ে থাকে এদের বিভিন্ন কালার হয়ে থাকে যেমন, ব্ল্যা হোমা, মাকসি হোমা, সবজি হোমা, রেড চেকার, হোয়াইট হোমা এদের রং কোয়ালিটি ভেদে মূল্য অনেক পার্থক্য থাকে সাথে প্রাপ্ত বয়স্ক একজোড়া বিউটি হোমার দাম পড়বে ২০০০ খেকে প্রায় ৩০০০০ হাজার টাকা

১১. গিরিবাজ কবুতরঃ বহুবছর ধরে গিরিবাজ কবুতর উড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে এদের প্রধান প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এরা উপর হতে উড়তে উড়তে ডিগবাজি দিতে পারে, অনেক দুর হতে ছেড়ে দিলে নিজের বাসস্থানে সহজে চলে আসতে সক্ষম আমাদের দেশে অনেক প্রকার গিরিবাজ কবুতর আছে যেমন ঝাক, সবুজ গলা, কালদম, দোবাজ, জিরা গলা, লাল গলা, নাপতা, গররা ইত্যাদি এগুলোর দাম সাধারণত ৫০০ থেকে শুরু করে  প্রায় ৫০০০ হাজার টাকা দাম হয়ে থাকে

১২. রেসার কবুতরঃ এদের বৈশিষ্ট্য অনেকটা নামের সাথেই জুড়ে রয়েছে রেসার এই কবুতর দিয়ে সাধারণত বিভন্ন রেস খেলা কাজে ব্যবহার করা হয় কবুতর গুলো ছোট থেকে বিশেষ প্রশিক্ষণ দিয়ে ধীরে ধীরে খেলা জন্য উপযোগী করে তোলা হয় রেসার কবুতরের মূল্য খেলার দুরত্ব এর উপর নির্ভর করে দাম হয়ে থাকে যার দাম সাধারণত ১০০০ থেকে শুরু করে কয়েক লাখ টাকা পর্যন্ত দাম উঠে যায়

১৩. গোল্লা বা গোলা কবুতরঃ এউা জাতের কবুতরের উৎপত্তিস্থল হল ভারত উপমহাদেশ আমাদের দেশে বেশির ভাগ গোলা কবুতর দেখা যায় যা মাংসের জন্য বেশ জনপ্রিয় রয়েছে এর খুব সহজে পোষ মানে এদের গায়ের রং বিভিন্ন রংয়ের হয়ে থাকে এরা অন্যান্য কবুতরের তুলনায় বেশি বেশি বাচ্চা উৎপাদন করে এদের দাম সাধারণত ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা

১৪. কাগজীঃ এই কবুতর গুলো সমস্ত শরীর সাদা কিন্তু চোখ শুধু কালো এদের দাম সাধারণত ৪০০ থেকে প্রায় ১০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে

জালালি কবুতর
১৫. জালালি কবুতরঃ ইসলাম ধর্মের মহান সাধক আল্লাহর ওলী হযরত শাহ্ জালাল (রা) এর পালিত কবুতরের জাতকে আমারা জালালি কবুতর বলে জানি এই সাধক আল্লাহর ওলী জন্ম স্থান ইয়েমেনে ১৩০৩ সালে (৭০৩ হিজরী) ৩২ বয়স বছরে তিনি সিলেটে ইসলাম ধর্ম প্রতিষ্ঠা করতে আসার পথে দিল্লীর নিজামুদ্দীন আউলিয়ার সাথে সাক্ষাত হয় সাক্ষাত হতে ফিরে আসার সময় নিজামুদ্দীন আউলিয়া হযর শাহ্ জালাল (রাঃ) কে এক জোড়া সুরমা রঙের কবুতর উপহার স্বরূপ দিয়েছিলেন তখন তিনি সেই কবুতর জোড়া নিয়ে ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্য সিলেটে আসেন যার ফলে কবুতর গুলো ধীরে ধীরে ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং এই দেশে এই কবুতরের নাম দেয়া হয় হযরত শাহ্ জালাল (রাঃ) এর নামানুসারে জালালি কবুতর সাধারণত ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ এই কবুতর গুলো খায় না কারণে এই কবুতর ইসলাম প্রচারের সময় এই দেশে এক আল্লাহর অলীর সাথে এই দেশে আসে এবং এর মূল মালিক হল হযরত শাহজালাল (রাঃ) কিন্তু অনেকে বলে এই কবুতর গুলো যারা নিজ বাসায় পালন করে খাবার খাইয়ে বাচ্চা উৎপাদন করে তারা খেতে পারেন

বাংলাদেশে সাধারণত পরিচিত কবুতরের জাত ও দাম বাংলাদেশে সাধারণত পরিচিত কবুতরের জাত ও দাম Reviewed by গল্প on May 21, 2020 Rating: 5
Powered by Blogger.